পোষ্য কুকুর বা বিড়াল কমবেশি অনেকেরই থাকে

কমবেশি অনেকেরই পোষ্য কুকুর বা বিড়াল থাকে। এই পোষ্য কুকুর-বিড়ালের লোম থেকে আমাদের শ্বাসকষ্ট হয়। এই ধারণাটি আসলে ভুল। আসলে কুকুর-বিড়ালের লোম কোনো অ্যালার্জেন নয়, তবে পোষ্যের লোমে বিভিন্ন অ্যালার্জেন থাকে যেমন- ধূলাবালি, পোষ্যের মলমূত্র, লালা ও পোষ্যের মৃতকোষ। পোষ্য না হলেও রাস্তায় থাকা মৃত পশুপাখির কাছাকাছি গেলেও অ্যালার্জি হতে পারে।

এই ধরণের এলার্জিগুলোর লক্ষণ হলো হাঁচি ও শ্বাসকষ্ট। এর প্রতিকার বেশ সহজ। আপনার প্রিয় পোষ্য কুকুর বা বিড়াল কে সবসময় পরিষ্কার স্থানে রাখুন ও নিয়মিত গোসল করিয়ে ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে শুকিয়ে পোষ্যকে স্যাতস্যাতে ভাব হতে দূরে রেখে ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের সংক্রমণ থেকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে দূরে থাকুন!

বিড়াল-কুকুরকে গোসল করান সপ্তাহে একবার। ওদের জন্য বিশেষ শ্যাম্পু কিনতে পাওয়া যায়, সেটি ব্যবহার করুন। শীতের সময় মাসখানেকের ব্যবধানে গোসল করালেও ক্ষতি নেই।

মারাত্মক রোগের হাত থেকে মুক্ত রাখতে আপনার বিড়ালটিকে টিকা দিন। এটি কঠিন কোনো কাজ নয়। পেশাদার কোনো ব্যক্তির সাহায্য নিন ভ্যাকসিন দিতে। কোনো রোগের জন্য বাসার কোনো চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করবেন না। বিভিন্ন উপাদানের মিশ্রনে বাসায় তৈরি কোনো প্রতিষেধকের প্রয়োগে আপনার বিড়ালের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে এমনকি মৃত্যুও ঘটাতে পারে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বিড়ালকে ভ্যাকসিন দিন।

পোষাপ্রাণী দ্বারা কোন এলার্জিক প্রবলেম হলে আমাদের বিশেষজ্ঞ ডাক্তার গুল-ই-জান্নাতের পরামর্শ নেওয়ার জন্যে পেজে ইনবক্স করুন।

🎯 ট্রিটমেন্টটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কল করুন-
☎️ 𝟎𝟏𝟕𝟎𝟒𝟏𝟕𝟑𝟏𝟕𝟖, 𝟎𝟏𝟕𝟎𝟒𝟏𝟕𝟑𝟏𝟕𝟗